বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বাদ জুমা বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন ছিল দেশের মসজিদগুলোতে। এসময় মুসল্লিরা নিহত ও আহতদের স্মরণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) জুমার নামাজের পর দেশের সব মসজিদে এ আয়োজন ছিল।
এর আগে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোতেও সুবিধাজনক সময়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান প্রতিষ্ঠানটির হায়দার আলী নামে দোতলা ভবনে আছড়ে পড়ে। এতে সঙ্গে সঙ্গে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়ে বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় ভবনটিতে থাকা প্রাইমারি ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক, স্টাফ ও অভিভাবক মিলে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হন। এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৩২ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

